Plp Corner - ঈদের পোস্টার ডিজাইন | eid poster design plp file free download 2025

Plp Corner - ঈদের পোস্টার ডিজাইন | eid poster design plp file free download 2025

Plp Corner - ঈদের পোস্টার ডিজাইন | eid poster design plp file free download 2025

হ্যালো বন্ধরা, পিএলপি কর্নারের আরো একটি নতুন Plp ডিজাইনে স্বাগতম। আজকের এই নিবন্ধটি থেকে আপনি ডাউনলোড করতে পারবেন " ঈদের পোস্টার ডিজাইন | eid poster design plp file free download 2025 " সম্পাদনাযোগ্য Plp ফাইল এবং সোর্স ফাইল - প্রিমিয়াম ঈদের পোস্টার ডিজাইন | eid poster design plp file free download 2025 ইডিটেবল ফাইল" পিএলপি ফাইল সম্পূর্ণ বিনামূল্যে www.plpcorner.shop ওয়েবসাইটে। 

যা সারা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় PLP ফাইল ডাউনলোড সাইটগুলির মধ্যে একটি। এই সাইটের বিভিন্ন ভাষায় PLP ডিজাইন রয়েছে, যা বিভিন্ন দেশের মানুষ সহজেই তাদের নিজস্ব ডিজাইনে ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি কি Pixellab (পিক্সেলল্যাব) অ্যাপের জন্য পিএলপি ফাইল খুঁজছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। তো চলুন জেনে নেই ফ্রি পিএলপি ফাইল ডাউনলোড এবং পিএলপি ফাইল সম্পর্কে বিস্তারিত। 

এই চমৎকার " ঈদের পোস্টার ডিজাইন | eid poster design plp file free download 2025 " এডিটেবল PLP ফাইল " টি জনপ্রিয় মোবাইল গ্রাফিক ডিজাইন অ্যাপ PixelLab দ্বারা ডিজাইন করা হয়েছে। আপনি এই ফাইলটি ফ্রি ডাউনলোড করতে পারবেন এবং সহজেই আপনার ইচ্ছামতো সম্পাদনা এবং ডিজাইন করতে পারেন। ডিজাইনটি আরজিবি কালার মোডে করা হয়েছে। " ঈদের পোস্টার ডিজাইন | eid poster design plp file free download 2025 " ইডিটেবল ফাইল। পিএলপি ফাইল পিক্সেলল্যাবের যেকোনো সংস্করণের সাথে কাজ করতে পারবেন। তবে আপনি যদি আপনাদের পিক্সেলল্যাব এপ্লিকেশন ইনস্টল করে ব্যবহার করেন সেক্ষেত্রে পিএলপি ফাইল নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে।

দোয়া কবুল হওয়ার আদব

(১) খোরাক-পোশাক এবং রোজগার হালাল হওয়া চাই। হারাম রোজগার হইতে বাঁচা চাই। (২) নিয়ত খালেছ হওয়া চাই অর্থাৎ এক খোদা ব্যতীত অন্য কাহারও যে আমাদের দেলের মকছুদ পূর্ণ করিবার ক্ষমতা নাই এবং আল্লাহর যে সম্পূর্ণ ক্ষমতা এবং অসীম দয়া আছে ইহার উপর বিশ্বাস রাখা চাই। (৩) দোয়া করিবার পূর্বে খালেছ নিয়্যতে কোন নেক কাজ করা। যেমন নামায পড়া, যিকির করা, দান করা, কোন উপকার করা, ধর্মবাণী প্রচার করা, কোন পাপের কাজ সামনে আসা সত্ত্বেও তাহা হইতে বাঁচিয়া থাকা ইত্যাদি। কাজ করিয়া তারপর এইরূপে দোয়া করা যে, আয় আল্লাহ্! এই কাজটি আমি খালেছভাৰে তোমাকে রাযী করিবার উদ্দেশ্যে করিয়াছি, আমার অন্য কোন উদ্দেশ্য নাই। ইহার বরকতে নিজ দয়াগুণে আমার দোয়া কবুল কর।

(৪) পাক-সাফ হইয়া দোয়া করা। (৫) অযু করিয়া দোয়া করা। (৬) কেবলার দিকে মুখ করিয়া দোয়া করা। (৭) দোয়া করার সময় দু'জানু হইয়া বসা। (৮) দোয়ার প্রথমে এবং শেষে নবী (সঃ)-এর উপর দুরূদ পাঠ করা। (৯) দোয়ার প্রথমে এবং শেষে আল্লাহর প্রশংসা এবং তা'রীফ করা। (১০) দোয়া করার সময় উভয় হাত পাতিয়া দোয়া করা। (দু'হাত মিলাইয়া রাখিবে এবং কাঁধ পর্যন্ত হাত উঠাইবে এবং দোয়া শেষ করিয়া দু'হাত মুখে মুছিয়া লইবে।) (১১) দোয়া করিবার সময় আদবের সহিত বসিবে এবং নেহায়েত আজিজীর সহিত কাকুতি মিনতি করিয়া কাতরস্বরে দোয়া-করিবে। (১২) দোয়া করিবার সময় অবনত মস্তকে দোয়া করিবে এদিক ওদিক বা উপরের দিকে তাকাইবে না।

(১৩) আল্লাহ্ নিরানব্বই নাম অথবা কতেক বিশেষ বিশেষ নাম উচ্চারণ করিয়া দোয়া করিবে। (১৪) গানের সুরে দোয়া করিবে না এবং বাক্যের মিল বা ছন্দ বানাইবার প্রতি তৎপর হইবে না। (১৫) পয়গাম্বরগণের এবং আউলিয়াগণের অছিলা দিয়া দোয়া করা। (১৬) অনেক উচ্চস্বরে বা একেবারে মুখ না নাড়িয়া দোয়া করিবে না, কাতর স্বরে ভিক্ষা চাওয়ার মত মাঙ্গিয়া দোয়া করিবে। (১৭) হযরত নবী (সঃ) যে সমস্ত দোয়া করিয়াছেন সে সব দোয়া মাঙ্গা। (১৮) এমন দোয়া করা যাহাতে দুনিয়া এবং আখেরাত উভয়ের মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হয় এবং উভয় কালের দুঃখ-কষ্ট মোচন হয়। (১৯) দোয়া করিবার সময় প্রথমে নিজের জন্য তারপর মা বাপের জন্য তারপর সমস্ত মুসলমানের জন্যও দোয়া করা।

(২০) যদি ইমাম হয় তবে শুধু নিজের জন্য দোয়া করিবে না, সমস্ত মোক্তাদীদের জন্যও দোয়া করিবে। হাদীছ শরীফে আসিয়াছে- ইমাম হইয়া যদি শুধু নিজের জন্য দোয়া করে তবে মোক্তাদীদের পক্ষে সে খেয়ানতকারী হইবে। (২১) দোয়া করিবার সময়ে একান্ত দৃঢ় বিশ্বাস এবং প্রগাঢ় ভক্তির সহিত দোয়া করিবে; এ রকম বলিবে না যে, আয় আল্লাহ্! যদি তোমার ইচ্ছা হয় তবে আমাকে অমুক জিনিস দাও। বরং এই বিশ্বাসে দোয়া করিবে যে, আল্লাহ্ তায়ালা নিশ্চয়ই আমার দোয়া কবুল করিবেন এবং নিশ্চয়ই আমার মকছুদ আমাকে দিবেন। (২২) দোয়া করিবার সময় নেহায়েত জওক শওক এবং একান্ত আগ্রহের সহিত দোয়া করিবে। (২৩) দোয়া করিবার সময়ে দেলকে হাজির করিয়া আল্লাহ্ দিকে দিল রুজু করিয়া দিয়া ভক্তি ও ভয় দেলের মধ্যে বান্ধিয়া দোয়া করিবে।

(২৪) শুধু একবার বলিয়া ক্ষান্ত হইবে না; বারবার বলিবে-অন্ততঃ তিন বার বলিবেই। তিনবার এক মজলিসেও এবং তিন মজলিসেও বলিবে। (২৫) নাছোড়বান্দা হইয়া দোয়া করিবে অর্থাৎ না নিয়া ছাড়িবে না এইভাবে দোয়া করিবে। (২৬) কোন গোনাহর কাজের জন্য বা পরের ক্ষতির জন্য দোয়া করিবে না। (২৭) আল্লাহ্ তাআলার যাহা করিয়া সারিয়াছেন তাহার বিরুদ্ধে বা অসম্ভব কোন কাজের জন্য দোয়া করিবে না, যেমন স্ত্রী-পুরুষ হওয়ার জন্য দোয়া করিবে না। (২৮) আল্লাহ্র রহমতকে শুধু নিজের জন্য খাছ করিবার জন্য দোয়া করিবে না।

(২৯) কোন মানুষের উপর ভরসা করিবে না, শুধু আল্লাহ্হ্হ্র উপরই ভরসা করিবে এবং আল্লাহর কাছেই চাহিবে যাহা কিছু চাহিবার আছে। (৩০) দোয়া করিয়া দোয়ার শেষে যে দোয়া করিবে সে-ও আমীন বলিবে এবং যাহারা শ্রোতা তাহারাও আমীন বলিবে। (৩১) দোয়া করিয়া সারিয়া দু'হাত মুখে মুছিয়া লইবে। (৩২) দোয়া কবুল হইতে দেরী হইলে তাহাতে ঘাবড়াইয়া দোয়া করা ছাড়িয়া দিবে না বা এরূপ বলিবে না যে, এত দোয়া করিলাম কিন্তু কবুল হইল না।

দোয়া কবুল হওয়ার বিশেষ বিশেষ সময়

দোয়া কবুল হওয়ার সময়: সব সময়ই মু'মিন বান্দা যদি খাঁটি দেলে দোয়া করে তবে সে দোয়া যখনই করুক নিশ্চয়ই কবুল হইবে। অবশ্যই কতকগুলি বিশেষ বিশেষ সময় আছে সেই সময়ে দোয়া কবুল হওয়ার আশা সর্বাধিক বেশী। সেই সময়গুলি নষ্ট করা চাই না।

(১) শবে কদর অর্থাৎ রমযানের শেষ দশ দিনের বে-জোড় রাতগুলিতে; যথা-২১, ২৩, ২৫, ২৭ ও ২৯ এই ৫টি রাত্র। (২) হজ্জের দিন অর্থাৎ ৯ই জিলহজ্জের তারিখ। (৩) সমস্ত রমযান মাস দিনে ও রাত্রে। (৪) শুক্রবার রাত্রে অর্থাৎ বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত্রে। (৫) শুক্রবার দিনে। হাদীছ শরীফে আসিয়াছে- শুক্রবার সম্পূর্ণ দিনের মধ্যে একটি সময় এমন আছে যে, সেই সময়ে যে কোন দোয়া করিবে তাহা অবশ্যই কবুল হইবে। কিন্তু ঐ সময় নির্দিষ্ট করিয়া বলা হয় নাই। অধিকাংশ ইমামগণ দুইটি সময় সম্বন্ধে মত স্থির করিয়াছেন। একটি সময় শুক্রবার আছর হইতে মাগরেব পর্যন্ত; দ্বিতীয় সময় খোৎবার শুরু হইতে নামায শেষ হওয়া পর্যন্ত। কিন্তু খোৎবার সময় মুখে দোয়া করা জায়েয নাই কাজেই মনে মনে দোয়া করিবে; ইমাম যখন দোয়া করেন তখন "আমীন" বলিবে। যাহার কোন মকছুদ থাকে তাহার এই দুই সময় অবশ্যই দোয়া করা উচিত।

(৬) প্রত্যেক রাত্রে চারটি সময় দোয়া কবুল হওয়ার খাছ সময় রাত্রের প্রথম এক তৃতীয়াংশ, শেষ তৃতীয়াংশ এবং রাত্রি দ্বিপ্রহর কালে ও ছোবহে ছাদেকের সময়। (৭) আযানের সময়। (৮) মোয়াজ্জিন যখন হাইয়্যা আলাছছালাহ, হাইয়্যা আলাল ফালাহ বলে। (৯) এবং ইকামতের মাঝখানের সময়টা দোয়া কবুল হওয়ার একটি খাছ সময় কোন বিপদগ্রস্ত মুসীবতজাদা পীড়িত লোক এই সময় দোয়া করিলে তাহা কবুল হওয়ার খুবই আশা করা যায়। (১০) প্রত্যেক নামাযের পর। (১১) যে সময় জেহাদের মধ্যে সৈন্যের কাতার সাজান হয় এবং যে সময় লড়াই হয়। (১২) ছাজদা অবস্থায়। (১৩) কোরআন শরীফ তেলাওয়াত করিয়া শেষ করার পর বিশেষতঃ কোরআন শরীফ খতম করার পর দোয়া কবুল হওয়ার একটি বিশেষ সময়।

(১৪) আবে-যমযম পানি পান করিবার সময়। (১৫) কোন মুসলমানের মৃত্যুর সময় কালেমা তালকীন করিবার সময়, তখন দোয়া কবুল হইবার একটি সুযোগ। (১৬) মোরগের বাগ যখন শুনা যায়। (১৭) যখন অনেক সংখ্যক মুসলমান ঈমানদার লোক একতাবদ্ধ হয় তখন দোয়া কবুল হইবার একটি সময়। (১৮) যিকিরের মজলিসে দোয়া কবুল হয়। (১৯) নামাযের মধ্যে ইমাম যখন সূরা ফাতেহা শেষ করে এবং সকলে "আমীন" বলে। (২০) নামাযের একামত বলিবার সময়। (২১) যখন আল্লাহ্র রহমতের পানি বর্ষিত হয় তখন। (১২) যখন বায়তুল্লাহ্ শরীফের উপর নজর পড়ে তখন। (২৩) সূরা আনআম তেলাওয়াত করিতে করিতে যখন এই আয়াত আসে-

وَإِذَا جَاءَتْهُمْ أَيَةً قَالُوا لَنْ تُؤْمِنَ حَتَّى نُؤْتَى مِثْلَ مَا أُوتِيَ رُسُلُ اللَّهِ - اللَّهُ أَعْلَمُ حَيْثُ يَجْعَلُ رِسَالَتَهُ

তখন দুই আল্লাহ্ লফজের আল্লাহর মাঝখানে যে কোন দোয়া করা হয় তাহা কবুল হয়।

দোয়া কবুল হওয়ার বিশেষ বিশেষ স্থান

মক্কা শরীফ ও মদীনা শরীফ দোয়া কবুল হইবার বিশেষ স্থান, তন্মধ্যেও বিশেষ করিয়া হযরতের রওযা মোবারকের কাছে এবং মক্কা শরীফে ১৫টি জায়গায় খাছভাবে দোয়া কবুল হয়।

সেই ১৫টি জায়গা এইঃ (১) তওয়াফের মধ্যে। (২) মোলতাজাম অর্থাৎ হাজরে আছওয়াদ এবং বায়তুল্লাহ্ শরীফের দরজার মধ্যের জায়গা। (৩) মীজাবে রহমতের নীচে অর্থাৎ বায়তুল্লাহ্ শরীফের পরনালার নীচে। (৪) বায়তুল্লাহ্ শরীফের ঘরের ভিতরে। (৫) যমযমের কুঁয়ার কাছে। (৬) সাফা এবং (৭) মারওয়া পাহাড়দ্বয়ের উপর (৮) এবং এই উভয় পাহাড়ের মাঝখানে দৌড়াইবার সময়। (৯) মাকামে ইব্রাহীমের পিছনে। (১০) আরাফার ময়দানে। (১১) মুজদালেফার মধ্যে। (১২) মিনার মধ্যে। (১৩, ১৪, ১৫ই জিলহজ্জ তারিখে) যখন মিনার মধ্যে তিনটি খাম্বার কাছে শয়তানকে কঙ্কর বা পাথর মারা হয়।

যে সব লোকের দোয়া কবুল হয়

(১) বিপদগ্রস্ত এবং পীড়িত লোকের দোয়া কবুল হয়। (২) উৎপীড়িত অত্যাচারিত লোক ফাছেক বা কাফের হইলেও তাহার বদ-দোয়া কবুল হয়। (৩) মা-বাপের দোয়া (ছেলে মেয়ের জন্য) কবুল হয়। (৪) ন্যায়পরায়ণ বাদশাহর দোয়া কবুল হয়। (৫) আল্লাহ্ আশেক এবং আল্লাহ্র হুকুমের তাবেদার ওলীআল্লাহ্ দোয়া কবুল হয়। কিন্তু যখন সৎকাজে আদেশ, বদ কাজে নিষেধ করা হয় না তখন ওলিআল্লাহ্ দোয়াও কবুল হয় না। (৬) যে মা-বাপের তাবেদারী করে তাহার দোয়া কবুল হয়। (৭) মুসাফেরী হালাতে দোয়া কবুল হয়। (৮) রোযাদারের ইফতারের সময় দোয়া কবুল হয়। (৯) এক মুসলমান অন্য মুসলমানের জন্য তাহার অসাক্ষাতের দোয়া বিশেষভাবে কবুল হয়। হাজীগণ হজ্জ করিয়া যখন আসেন তখন বাড়ী পৌঁছিবার পূর্বে তাঁহাদের দোয়া কবুল হয়।

কিন্তু দোয়া কবুল হওয়া তিন প্রকার-(১) কোন বান্দা যা চায় অবিকল তাহাই দান করা হয়। (২) কোন কোন সময় ঐ দোয়ার দ্বারা অন্য কোন বান্দার মুসীবত দূর করিয়া দেওয়া হয়। (৩) আবার কোন সময় দুনিয়াতে যা চায় তা না দিয়া আখেরাতের জন্য (মজুদ) রাখিয়া দেওয়া হয়, আখেরাতে সব একত্রে দেওয়া হইবে।

✅"দ্রষ্টব্য: আপনি এই ফাইলটি শুধু মাত্র আপনার ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করতে পারবেন "ক্রিকেট টুর্নামেন্ট এর পোস্টার ডিজাইন Plp File সম্পাদনাযোগ্য PLP ফাইল। ক্রিকেট টুর্নামেন্ট এর পোস্টার ডিজাইন Plp File" ব্যবসায়িক কাজে ব্যবহার করতে হলে প্রথমে পিএলপি কর্নার থেকে অনুমতি নিতে হবে। এই ফাইলটি (.plp ফাইল) কোনো ওয়েবসাইট বা ক্লাউড স্টোরেজ এর মাধ্যমে বিক্রি বা বিতরণ করতে পারবেন না। যদি আমাদের আমাদের অনুমতি ছাড়া ব্যবসায়িক, ওয়েবসাইট বা ক্লাউড স্টোরেজ এর মাধ্যমে বিক্রি করেন তাহলে পিএলপি কর্নার আপনার বিরুদ্ধে আইনানুসারে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। যোগাযোগ করুন

আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে www.plpcorner.shop ওয়েবসাইটে পোস্ট করা কোনো ডিজাইন বা বিষয়বস্তু কপিরাইট লঙ্ঘন করে, তাহলে আপনি আমাদের সমস্ত প্রাসঙ্গিক তথ্য সহ একটি বিজ্ঞপ্তি পাঠাতে পারেন। আরো বিস্তারিত

Document

আপনার ডাউনলোড লিঙ্ক প্রদর্শিত হবে 25 সেকেন্ড পরে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পিএলপি কর্নার নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url